হুম্ আচ্ছা বলতো তোকে সেদিন হাসপাতালেকে নিয়ে গেছিল। আর ডাক্তার তোকে কি রোগের কথা বলছিলো।
পরের দিন নির্দিষ্ট সময়ে আমরা দল বেঁধে মাঠে পৌঁছে গেলাম। আমরা ঠিক করে নিয়েছি আমরা বিবাহিতদের সাপোর্ট করব। কারণ বিবাহিতদের ক্যাপ্টেন হচ্ছে বড় মামা। আমরা সবাই বড় মামাকে অনেক ভালোবাসি তাছাড়া বড় মামা ফুটবলার হিসেবে টুর্নামেন্ট জিতে অনেক প্রাইজ পেয়েছে। আস্তে আস্তে মাঠে মানুষের ভিড় বাড়তে লাগলো। বড় মামার দলে রয়েছে অন্যান্য মামারা এবং খালুরা। আর মুরাদ ভাইয়ের দলে রয়েছে মামাতো ভাই এবং খালাতো ভাই রা। খেলা শুরুর আগে সবাই এসে আমাদের কাছে দোয়া চেয়ে গেল। ভিড়ের ভিতরে সে এক ফাঁকে সবার অগোচরে এসে আমার কানের কাছে মুখ নিয়ে বলল,” দোয়া করো”। আবারো সেই বুকের ভিতর ঢোল, তবলা, হারমোনিয়াম বেজে উঠলো। তার সাহসে আমি পুরোপুরি হতভম্ব হয়ে গেলাম।
এদিকে দিশা তখন সেখানে বসে বসে শুধু নিরবেই কান্না অসমাপ্ত জীবনের গল্প করে যাচ্ছিল। কিন্তু হঠাৎ যখন সে মাথা তুলে রক্তিমের চলে যাওয়ার দিকে তাকালো’তখনি দেখলো যে রক্তিমের মুখ দিয়ে রক্ত সমানে গড়িয়ে পরছে এবং ওর সারা শার্টে রক্তে ভিজে গেছে। তারপর হঠাৎ দেখে রক্তিম রাস্তায় ধুপ করে পরে গেলো। তা দেখে দিশা সাথে সাথে রক্তিম বলে চিত্কার দিয়ে ওর কাছে দৌড়ে চলে যেতে লাগলো।
তার সাথে খুনসুটি কিছু কথা, কিছু স্মৃতির পাতা,
এই বলে রক্তিম সেখান থেকে সাথে সাথে বাইরে চলে আসে। আর এসেই পেটের কাছে শার্টটা সরিয়ে দেখে যে সেখান থেকে সমানে অনেক রক্ত গরিয়ে পরছে। তাই সাথে সাথে সে সেই জায়গাটা হাত দিয়ে চেপে ধরে আর মনে মনে শুধু হাসে বলে হায়রে মানুষ ‘আমার ভালোবাসাটাকে বুঝলো না। তারপর হঠাৎ মুখ দিয়ে রক্ত বের হতে শুরু করে।
এদিকে রক্তিম চলে গেলে দিশার বাবা-মা দিশার কাছে যায়। গিয়ে বলে ….
“স্কুল লাইফের প্রথম দিন থেকেই স্কুলের শেষ দিনের কাউন্টডাউন শুরু হয়।”
এই বলে রক্তিম শুধু সেখান থেকে চলে আসতে যাবে ঠিক সেই সময় সামনে সে দিশার ‘আব্বু-আম্মুকে আসতে দেখে। তাই সে সাথে সাথেই নিজের হাত দিয়ে চক্ষের পানি গুলি মুছে ফেলে। তারপর তাদের সামনে যায়।
মাম কথাটা শুনে গাড়ি থেকে তাড়াতাড়ি নামতে গেলে গৌরব লক্ষ করল ওর হাতের লাল দাগটা।
স্কুলজীবনের শিক্ষাই শিক্ষার্থীদের সঠিক ও ভুলের মধ্যে পার্থক্য করার ক্ষমতা দেয়।
কিন্তু আল্লাহ’র মনে হয় এটা চাননি। তাই আজকে যখন তোমায় পেলাম তখন আমার কাছে আর সময় নেই। তিনি হয়তো বা তোমার সাথে আমার মিল লিখে দেননি। জানো আমার এখন বড় কষ্ট হয় এটা ভেবে যে তোমায় ছেড়ে আমায় চলে যেতে হবে। (কথাটা বলতে বলতে আবারও ওর মুখে দিয়ে রক্ত গরিয়ে পরতে লাগলো..)
জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান আলতাব হোসেনের ৭৭তম জন্মবার্ষিকী পালিত
অসমাপ্ত-ই থেকে যায় জীবনের মূল্যবান আকাঙ্খা।
তকে আজকে কিছু কথা না বললেই না। তুই যে রক্তিমকে গুন্ডা ‘বখার্টে বলে দাবি করছিলি ‘তুই কি একটি বারের জন্য আসল ঘটনাটা ভেবে দেখেছিস যে আসলে দেদিন কি ঘটেছিলো।
Comments on “5 Tips about স্কুল জীবনের অসমাপ্ত ভালোবাসার গল্প You Can Use Today”